বিএলওদের বিক্ষোভ ঘিরে উত্তাল শিলিগুড়ি। বিএলওদের উপর মানসিক অত্যাচার করছে নির্বাচন কমিশন। একমাসের কম সময়ে বাড়িবাড়ি পৌছে এনুমারেশন ফর্ম বিলি করে পুনরায় সংগ্রহ করে ডিজিটাজেশন করা সম্ভব নয়। প্রশিক্ষনের মাঝেই নির্বাচন কমিশনের আধিকারিকদের বিরুদ্ধে খুব উগড়ে দিয়ে শিলিগুড়ি দীনবন্ধু মঞ্চে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠলেন বিএলওরা।
শিলিগুড়ি।বিএলওদের বিক্ষোভ ঘিরে উত্তাল শিলিগুড়ি। বিএলওদের উপর মানসিক অত্যাচার করছে নির্বাচন কমিশন। একমাসের কম সময়ে বাড়িবাড়ি পৌছে এনুমারেশন ফর্ম বিলি করে পুনরায় সংগ্রহ করে ডিজিটাজেশন করা সম্ভব নয়। প্রশিক্ষনের মাঝেই নির্বাচন কমিশনের আধিকারিকদের বিরুদ্ধে খুব উগড়ে দিয়ে শিলিগুড়ি দীনবন্ধু মঞ্চে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠলেন বিএলওরা। শনিবার শিলিগুড়ি দীনবন্ধু মঞ্চে শিলিগুড়ি বিধানসভা ক্ষেত্রের বিএলওদের নিয়ে প্রশিক্ষণ শিবিরের আয়োজন করা হয়। প্রায় কাজ শুরুর ১২দিন পেড়িয়ে যাওয়ার পর বিএলও দের তথ্য ডিজিটাইজেশনের নয়া নির্দেশ দেওয়া হয় এদিন মহকুমা নির্বাচন কমিশনের তরফে বিএলওদের নয়া নির্দেশিকা ধরিয়ে বলা হয় ৪ঠা ডিসেম্বরের মধ্যে এনুমারেশনের আবেদন পত্র বাড়ি বাড়ি পৌছে তা সংগ্রহ করে সে নথি ডিজিটাইজেশন করতে হবে। এরপরই ক্ষোভে ফেঁটে পড়েন বিএলওরা। তাদের দাবি আমাদের উপর অমানবিক নির্যাতন করছে নির্বাচন কমিশন। দিনে স্কুল করে তার পরের সময়তে এই কাজ করতে হয়। দশ ঘন্টা কাজ কর সম্ভব নয়, সব কাজ ছেড়ে আট ঘণ্টা এই কাজ করতে হলেও এই সময়সীমার মধ্যে কাজ করা সম্ভব নয়। এদিন নির্বাচন কমিশনের প্রশিক্ষণের মাঝপথে বৈঠক থেকে বেরিয়ে এসে বিএলওদের বড় অংশ সভা কক্ষের বাইরে বসে বিক্ষোভের সরব হন। বিএলও দেবাশীষ চক্রবর্তী বলেন- একটি ফরমেট ডিজিটাইজেশন করতে অত্যন্ত ১৫ মিনিট সময় লাগবে। ফলে একদিনে ১০ঘণ্টা কাজ করা সম্ভব নয় আট ঘন্টা কাজ করলে ৩২ টি আবেদনপত্র ডিজিটাইজেশন করা সম্ভব। ফলে এই সময়ের মধ্যে ১০০০ আবেদনপত্র ডিজিটাইজেশন করা কোনোভাবেই সম্ভবই নয়। এর ফলে প্রচুর ভুল ত্রুটি হবে এবং ভোটারদের নাম বাতিল হয়ে যাবে,ভোটারদের বিভ্রান্তির সম্মুখীন হতে হবে। এবং সমস্ত দায় এসে পড়বে বিএলওদের উপর। বিএলওরা জানান প্রথম বৈঠকে নির্দেশ মতো আমরা কাজ শুরু করি। নির্বাচন কমিশন সাত দিন দশ দিন পর পর নতুন নির্দেশিকা জারি করে বাড়তি চাপ সৃস্টি করছে। এভবে সঠিক নির্দেশিকা ছাড়া কোন প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন হতে পারে না। প্রথম বৈঠকে বি এল ওদের ডিজিটালেশনের কোন নির্দেশ দেওয়া তো দূর, এ বিষয়ে আলোচনা পর্যন্ত হয়নি। এখন হঠাৎ করে ভোটারদের নাম তথ্য যাচাই করে ডিজিটাইজেশনের কথা বলা হচ্ছে। এই সময়সীমার মধ্যে কোনভাবেই এই কাজ সম্ভব নয়। আমরা মানুষ প্রতিটি মানুষের কাজ করার একটা নির্দিষ্ট ক্ষমতা ও সময়সীমা থাকে। দিনে রাতে ভোটারদের ফোন তাদের ধারাবাহিক জীবনযাত্রাকে ব্যাহত করে দিয়েছে বলেও অভিযোগ।বিএলওদের অজান্তেই তাদের ফোন নম্বর ওয়েবসাইটে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এতে গভীর রাতে ফোন করছেন।বহু মহিলা বিএলওদের ছোট শিশু সন্তান রয়েছে, বাড়িতে বহু বিএলওদের অসুস্থ্য প্রবীণ বাবা মা রয়েছে।এমনকি বহু শিক্ষক তথা বিএলওদের শারীরিক অসুস্থ্যতা রয়েছে তাও বিবেচনায় আনছে না নির্বাচন কমিশন। এক বিএলও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তার বাড়িতে পুলিশ পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। বিএলওদের ব্যাক্তিগত ফোন নম্বর তথ্য জনগনের কাছে দরবার করে দিয়েছে কমিশন। তাদের পরিষ্কার দাবি নয় আর নির্দেশিকা কোনভাবেই মানবো না। আবেদনপত্র বাড়ি বাড়ি জমা ও সংগ্রহের কাজটা আমরা করব কিন্তু তথ্য ডিজিটাইজেশন করা সম্ভব নয়, আমরা করবো না। তারা আরো জানান অনেকেই মোবাইল ইন্টারনেট সংক্রান্ত সম্যক জ্ঞান নেই। স্মার্ট ডিভাইস ব্যবহারে সরগর নয় তারা। ফলে ভয়ঙ্কর সমস্যার পাশাপাশি ভোটারদের তথ্যও ভুল ভ্রান্তির আশঙ্কা থেকে যাচ্ছে। ক্যাফে না কারো সহায়তা নিতে হলে সেখানে ভোটারের তথ্য সুরক্ষিত নয় বলেই দাবি উঠছে।
উপর মানসিক অত্যাচার করছে নির্বাচন কমিশন। একমাসের কম সময়ে বাড়িবাড়ি পৌছে এনুমারেশন ফর্ম বিলি করে পুনরায় সংগ্রহ করে ডিজিটাজেশন করা সম্ভব নয়। প্রশিক্ষনের মাঝেই নির্বাচন কমিশনের আধিকারিকদের বিরুদ্ধে খুব উগড়ে দিয়ে শিলিগুড়ি দীনবন্ধু মঞ্চে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠলেন বিএলওরা।
শিলিগুড়ি।বিএলওদের বিক্ষোভ ঘিরে উত্তাল শিলিগুড়ি। বিএলওদের উপর মানসিক অত্যাচার করছে নির্বাচন কমিশন। একমাসের কম সময়ে বাড়িবাড়ি পৌছে এনুমারেশন ফর্ম বিলি করে পুনরায় সংগ্রহ করে ডিজিটাজেশন করা সম্ভব নয়। প্রশিক্ষনের মাঝেই নির্বাচন কমিশনের আধিকারিকদের বিরুদ্ধে খুব উগড়ে দিয়ে শিলিগুড়ি দীনবন্ধু মঞ্চে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠলেন বিএলওরা। শনিবার শিলিগুড়ি দীনবন্ধু মঞ্চে শিলিগুড়ি বিধানসভা ক্ষেত্রের বিএলওদের নিয়ে প্রশিক্ষণ শিবিরের আয়োজন করা হয়। প্রায় কাজ শুরুর ১২দিন পেড়িয়ে যাওয়ার পর বিএলও দের তথ্য ডিজিটাইজেশনের নয়া নির্দেশ দেওয়া হয় এদিন মহকুমা নির্বাচন কমিশনের তরফে বিএলওদের নয়া নির্দেশিকা ধরিয়ে বলা হয় ৪ঠা ডিসেম্বরের মধ্যে এনুমারেশনের আবেদন পত্র বাড়ি বাড়ি পৌছে তা সংগ্রহ করে সে নথি ডিজিটাইজেশন করতে হবে। এরপরই ক্ষোভে ফেঁটে পড়েন বিএলওরা। তাদের দাবি আমাদের উপর অমানবিক নির্যাতন করছে নির্বাচন কমিশন। দিনে স্কুল করে তার পরের সময়তে এই কাজ করতে হয়। দশ ঘন্টা কাজ কর সম্ভব নয়, সব কাজ ছেড়ে আট ঘণ্টা এই কাজ করতে হলেও এই সময়সীমার মধ্যে কাজ করা সম্ভব নয়। এদিন নির্বাচন কমিশনের প্রশিক্ষণের মাঝপথে বৈঠক থেকে বেরিয়ে এসে বিএলওদের বড় অংশ সভা কক্ষের বাইরে বসে বিক্ষোভের সরব হন। বিএলও দেবাশীষ চক্রবর্তী বলেন- একটি ফরমেট ডিজিটাইজেশন করতে অত্যন্ত ১৫ মিনিট সময় লাগবে। ফলে একদিনে ১০ঘণ্টা কাজ করা সম্ভব নয় আট ঘন্টা কাজ করলে ৩২ টি আবেদনপত্র ডিজিটাইজেশন করা সম্ভব। ফলে এই সময়ের মধ্যে ১০০০ আবেদনপত্র ডিজিটাইজেশন করা কোনোভাবেই সম্ভবই নয়। এর ফলে প্রচুর ভুল ত্রুটি হবে এবং ভোটারদের নাম বাতিল হয়ে যাবে,ভোটারদের বিভ্রান্তির সম্মুখীন হতে হবে। এবং সমস্ত দায় এসে পড়বে বিএলওদের উপর। বিএলওরা জানান প্রথম বৈঠকে নির্দেশ মতো আমরা কাজ শুরু করি। নির্বাচন কমিশন সাত দিন দশ দিন পর পর নতুন নির্দেশিকা জারি করে বাড়তি চাপ সৃস্টি করছে। এভবে সঠিক নির্দেশিকা ছাড়া কোন প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন হতে পারে না। প্রথম বৈঠকে বি এল ওদের ডিজিটালেশনের কোন নির্দেশ দেওয়া তো দূর, এ বিষয়ে আলোচনা পর্যন্ত হয়নি। এখন হঠাৎ করে ভোটারদের নাম তথ্য যাচাই করে ডিজিটাইজেশনের কথা বলা হচ্ছে। এই সময়সীমার মধ্যে কোনভাবেই এই কাজ সম্ভব নয়। আমরা মানুষ প্রতিটি মানুষের কাজ করার একটা নির্দিষ্ট ক্ষমতা ও সময়সীমা থাকে। দিনে রাতে ভোটারদের ফোন তাদের ধারাবাহিক জীবনযাত্রাকে ব্যাহত করে দিয়েছে বলেও অভিযোগ।বিএলওদের অজান্তেই তাদের ফোন নম্বর ওয়েবসাইটে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এতে গভীর রাতে ফোন করছেন।বহু মহিলা বিএলওদের ছোট শিশু সন্তান রয়েছে, বাড়িতে বহু বিএলওদের অসুস্থ্য প্রবীণ বাবা মা রয়েছে।এমনকি বহু শিক্ষক তথা বিএলওদের শারীরিক অসুস্থ্যতা রয়েছে তাও বিবেচনায় আনছে না নির্বাচন কমিশন। এক বিএলও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তার বাড়িতে পুলিশ পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। বিএলওদের ব্যাক্তিগত ফোন নম্বর তথ্য জনগনের কাছে দরবার করে দিয়েছে কমিশন। তাদের পরিষ্কার দাবি নয় আর নির্দেশিকা কোনভাবেই মানবো না। আবেদনপত্র বাড়ি বাড়ি জমা ও সংগ্রহের কাজটা আমরা করব কিন্তু তথ্য ডিজিটাইজেশন করা সম্ভব নয়, আমরা করবো না। তারা আরো জানান অনেকেই মোবাইল ইন্টারনেট সংক্রান্ত সম্যক জ্ঞান নেই। স্মার্ট ডিভাইস ব্যবহারে সরগর নয় তারা। ফলে ভয়ঙ্কর সমস্যার পাশাপাশি ভোটারদের তথ্যও ভুল ভ্রান্তির আশঙ্কা থেকে যাচ্ছে। ক্যাফে না কারো সহায়তা নিতে হলে সেখানে ভোটারের তথ্য সুরক্ষিত নয় বলেই দাবি উঠছে।
বিএলওদের উপর মানসিক অত্যাচার করছে নির্বাচন কমিশন। একমাসের কম সময়ে বাড়িবাড়ি পৌছে এনুমারেশন ফর্ম বিলি করে পুনরায় সংগ্রহ করে ডিজিটাজেশন করা সম্ভব নয়। প্রশিক্ষনের মাঝেই নির্বাচন কমিশনের আধিকারিকদের বিরুদ্ধে খুব উগড়ে দিয়ে শিলিগুড়ি দীনবন্ধু মঞ্চে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠলেন বিএলওরা
শিলিগুড়ি।বিএলওদের বিক্ষোভ ঘিরে উত্তাল শিলিগুড়ি। বিএলওদের উপর মানসিক অত্যাচার করছে নির্বাচন কমিশন। একমাসের কম সময়ে বাড়িবাড়ি পৌছে এনুমারেশন ফর্ম বিলি করে পুনরায় সংগ্রহ করে ডিজিটাজেশন করা সম্ভব নয়। প্রশিক্ষনের মাঝেই নির্বাচন কমিশনের আধিকারিকদের বিরুদ্ধে খুব উগড়ে দিয়ে শিলিগুড়ি দীনবন্ধু মঞ্চে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠলেন বিএলওরা। শনিবার শিলিগুড়ি দীনবন্ধু মঞ্চে শিলিগুড়ি বিধানসভা ক্ষেত্রের বিএলওদের নিয়ে প্রশিক্ষণ শিবিরের আয়োজন করা হয়। প্রায় কাজ শুরুর ১২দিন পেড়িয়ে যাওয়ার পর বিএলও দের তথ্য ডিজিটাইজেশনের নয়া নির্দেশ দেওয়া হয় এদিন মহকুমা নির্বাচন কমিশনের তরফে বিএলওদের নয়া নির্দেশিকা ধরিয়ে বলা হয় ৪ঠা ডিসেম্বরের মধ্যে এনুমারেশনের আবেদন পত্র বাড়ি বাড়ি পৌছে তা সংগ্রহ করে সে নথি ডিজিটাইজেশন করতে হবে। এরপরই ক্ষোভে ফেঁটে পড়েন বিএলওরা। তাদের দাবি আমাদের উপর অমানবিক নির্যাতন করছে নির্বাচন কমিশন। দিনে স্কুল করে তার পরের সময়তে এই কাজ করতে হয়। দশ ঘন্টা কাজ কর সম্ভব নয়, সব কাজ ছেড়ে আট ঘণ্টা এই কাজ করতে হলেও এই সময়সীমার মধ্যে কাজ করা সম্ভব নয়। এদিন নির্বাচন কমিশনের প্রশিক্ষণের মাঝপথে বৈঠক থেকে বেরিয়ে এসে বিএলওদের বড় অংশ সভা কক্ষের বাইরে বসে বিক্ষোভের সরব হন। বিএলও দেবাশীষ চক্রবর্তী বলেন- একটি ফরমেট ডিজিটাইজেশন করতে অত্যন্ত ১৫ মিনিট সময় লাগবে। ফলে একদিনে ১০ঘণ্টা কাজ করা সম্ভব নয় আট ঘন্টা কাজ করলে ৩২ টি আবেদনপত্র ডিজিটাইজেশন করা সম্ভব। ফলে এই সময়ের মধ্যে ১০০০ আবেদনপত্র ডিজিটাইজেশন করা কোনোভাবেই সম্ভবই নয়। এর ফলে প্রচুর ভুল ত্রুটি হবে এবং ভোটারদের নাম বাতিল হয়ে যাবে,ভোটারদের বিভ্রান্তির সম্মুখীন হতে হবে। এবং সমস্ত দায় এসে পড়বে বিএলওদের উপর। বিএলওরা জানান প্রথম বৈঠকে নির্দেশ মতো আমরা কাজ শুরু করি। নির্বাচন কমিশন সাত দিন দশ দিন পর পর নতুন নির্দেশিকা জারি করে বাড়তি চাপ সৃস্টি করছে। এভবে সঠিক নির্দেশিকা ছাড়া কোন প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন হতে পারে না। প্রথম বৈঠকে বি এল ওদের ডিজিটালেশনের কোন নির্দেশ দেওয়া তো দূর, এ বিষয়ে আলোচনা পর্যন্ত হয়নি। এখন হঠাৎ করে ভোটারদের নাম তথ্য যাচাই করে ডিজিটাইজেশনের কথা বলা হচ্ছে। এই সময়সীমার মধ্যে কোনভাবেই এই কাজ সম্ভব নয়। আমরা মানুষ প্রতিটি মানুষের কাজ করার একটা নির্দিষ্ট ক্ষমতা ও সময়সীমা থাকে। দিনে রাতে ভোটারদের ফোন তাদের ধারাবাহিক জীবনযাত্রাকে ব্যাহত করে দিয়েছে বলেও অভিযোগ।বিএলওদের অজান্তেই তাদের ফোন নম্বর ওয়েবসাইটে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এতে গভীর রাতে ফোন করছেন।বহু মহিলা বিএলওদের ছোট শিশু সন্তান রয়েছে, বাড়িতে বহু বিএলওদের অসুস্থ্য প্রবীণ বাবা মা রয়েছে।এমনকি বহু শিক্ষক তথা বিএলওদের শারীরিক অসুস্থ্যতা রয়েছে তাও বিবেচনায় আনছে না নির্বাচন কমিশন। এক বিএলও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তার বাড়িতে পুলিশ পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। বিএলওদের ব্যাক্তিগত ফোন নম্বর তথ্য জনগনের কাছে দরবার করে দিয়েছে কমিশন।
তাদের পরিষ্কার দাবি নয় আর নির্দেশিকা কোনভাবেই মানবো না। আবেদনপত্র বাড়ি বাড়ি জমা ও সংগ্রহের কাজটা আমরা করব কিন্তু তথ্য ডিজিটাইজেশন করা সম্ভব নয়, আমরা করবো না। তারা আরো জানান অনেকেই মোবাইল ইন্টারনেট সংক্রান্ত সম্যক জ্ঞান নেই। স্মার্ট ডিভাইস ব্যবহারে সরগর নয় তারা। ফলে ভয়ঙ্কর সমস্যার পাশাপাশি ভোটারদের তথ্যও ভুল ভ্রান্তির আশঙ্কা থেকে যাচ্ছে। ক্যাফে না কারো সহায়তা নিতে হলে সেখানে ভোটারের তথ্য সুরক্ষিত নয় বলেই দাবি উঠছে।


