🔴শিলিগুড়ির বিধাননগরে মহিলার ওপর শারীরিক নির্যাতন করে ফেলে দেওয়া হয় রাস্তায়। রক্তাক্ত যন্ত্রনা কাতর মহিলাকে উদ্ধার করে হাসপাতাল ছুটলো পুলিশ।রক্তাক্ত যন্ত্রনা কাতর মহিলাকে উদ্ধার করে হাসপাতাল ছুটলো পুলিশ।
শিলিগুড়ি।শিলিগুড়ির বিধাননগরে মহিলার ওপর শারীরিক নির্যাতন করে ফেলে দেওয়া হয় রাস্তায়। রক্তাক্ত যন্ত্রনা কাতর মহিলাকে উদ্ধার করে হাসপাতাল ছুটলো পুলিশ। মহিলার যৌনাঙ্গে আঘাত সহ দুপায়ের একাধিক হাড় ভাঙা রয়েছে। ডান হাতের ভাঙা অবস্থায় হাসপাতালে ভর্ত্তি করা হয়।
জানা গিয়েছে ঘটনাটি ঘটেছে শিলিগুড়ি ফাঁসিদেওয়া ব্লকের বিধাননগরে। বিধাননগর মিরমারা হোটেলের সামনে ৩১নাম্বার জাতীয় সড়কের ওপর কাজল খাতুম (৩৫)নামের মহিলাকে ক্ষতবিক্ষত রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। পরিবারের অভিযোগ একটি সাদা রঙের স্কোরপিও চলন্ত গাড়ি থেকে মহিলাকে ফেলে দেওয়া হয় রাস্তার ওপর।কাজলের পরিবারের সদস্যের দাবি তার স্বামীর মহম্মদ সেলিম ও পরিবারের সদস্যরাই এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
তারা স্বামী মহম্মদ সেলিম ও পরিবারের সদস্যরা মহিলার ওপর ভয়ংকর রকমের নির্যাতন চালিয়ে তার পায়ের ও হাতের পিটিয়ে হাড় ভেঙে ফেলা হয়েছে। ভয়ংকর ভাবে যৌনাঙ্গে রড ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে মহিলার।পরিবারের কাজলের দিদির বয়ান সোমবার সন্ধ্যা ছয়টা নাগাদ এক এম্বুলেন্স চালক তার মোবাইলে ফোন করে জানান মেডিকেল থেকে কথা বলেছেন তিনি।এক মহিলাকে ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় নিয়ে আসা হয়েছে মেডিকেলে। অবস্থা ভালো নয়। তার কাছে থাকা দুটি মোবাইল থেকে কল লগে থাকা শেষ নম্বরটি দেখে ফোন করেছেন তিনি। এম্বুলেন্স করে উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে নিয়ে এসেছেন। তার ভাড়াটা যদি মিটিয়ে দেন। এরপরই পরিবারের সদস্যরা মেডিকেলে যান। এরপরই সেখান থেকে প্রথমে প্রধানগর থানা এলাকার নার্সিংহোম ও পরে সেখান থেকে মাটিগাড়ার বেসরকারি হাসপাতালে স্তানান্তরিত করা হয়। মাটিগাড়ার ওই বেসরকারি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এর তরফে জানা গিয়েছে দুর্ঘটনার বিষয় জানিয়ে ভর্তি করা হয়েছে মহিলাকে। মহিলার দুই পায়ের সব হাড় ভেঙে গিয়েছে। ডান হাত ভাঙা। যৌনাঙ্গের মূত্রনালীতে গভীর ক্ষত রয়েছে। গুরুতর জখম অবস্থায় রয়েছেন মহিলা। তবে মস্তিষ্কে কোনো চোট নেই। চেতনা রয়েছে মহিলার। তিনি পুলিশের সামনে বয়ানে দুর্ঘটনার কথা জানিয়েছেন। তবে যৌনাঙ্গে আঘাত থাকায় তাকে উন্নতর চিকিৎসার জন্য অন্যত্র স্তানান্তরের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ সাত আট বছর আগে দার্জিলিং মোড় রামকৃষ্ণ কলোনির বাসিন্দা মহম্মদ সেলিমের সঙ্গে সামাজিক মতে বিবাহ হয় কাজলের।বিয়ের পর থেকেই তুমুল অশান্তি ও মারধোর করতো মহিলাকে স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির সদস্যরা। দুই দফায় মামলাও হয়েছে। আলাদা থাকলেও সম্প্রতি কিছুদিন ধরে আবার একসঙ্গে সংসার করছিল তারা। তাদের অভিযোগ স্বামী মহম্মদ সেলিম ওরফে ও তার মা দুই বোন সোনিয়া ও নরসীমা কাজলকে খুন করার উদ্দেশ্যে চক্রান্ত করে এই ঘটনা ঘটিয়েছে। মাটিগাঁড়া থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। পুলিশের তরফে জানানো হয় যদিও কলকাতার মহিলাকে চিকিৎসা জন্য স্তানান্তরের প্রস্তুতি চলছে। তদন্ত শুরু করা হয়েছে। যেহেতু মহিলার গোপনাঙ্গে চোট রয়েছে তাই মহিলার সঙ্গে জোরপূর্বক কুকর্ম করা হয়েছিল কিনা তাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ। কারো ভয়ে সে কথা গোপন রেখে বয়ান পেশ করছে কিনা মহিলা তাও নিশ্চিত করবে পুলিশ।
শিলিগুড়ির বিধাননগরে মহিলার ওপর শারীরিক নির্যাতন করে ফেলে দেওয়া হয় রাস্তায়। রক্তাক্ত যন্ত্রনা কাতর মহিলাকে উদ্ধার করে হাসপাতাল ছুটলো পুলিশ।রক্তাক্ত যন্ত্রনা কাতর মহিলাকে উদ্ধার করে হাসপাতাল ছুটলো পুলিশ।
শিলিগুড়ি।শিলিগুড়ির বিধাননগরে মহিলার ওপর শারীরিক নির্যাতন করে ফেলে দেওয়া হয় রাস্তায়। রক্তাক্ত যন্ত্রনা কাতর মহিলাকে উদ্ধার করে হাসপাতাল ছুটলো পুলিশ। মহিলার যৌনাঙ্গে আঘাত সহ দুপায়ের একাধিক হাড় ভাঙা রয়েছে। ডান হাতের ভাঙা অবস্থায় হাসপাতালে ভর্ত্তি করা হয়।
জানা গিয়েছে ঘটনাটি ঘটেছে শিলিগুড়ি ফাঁসিদেওয়া ব্লকের বিধাননগরে। বিধাননগর মিরমারা হোটেলের সামনে ৩১নাম্বার জাতীয় সড়কের ওপর কাজল খাতুম (৩৫)নামের মহিলাকে ক্ষতবিক্ষত রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। পরিবারের অভিযোগ একটি সাদা রঙের স্কোরপিও চলন্ত গাড়ি থেকে মহিলাকে ফেলে দেওয়া হয় রাস্তার ওপর।কাজলের পরিবারের সদস্যের দাবি তার স্বামীর মহম্মদ সেলিম ও পরিবারের সদস্যরাই এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
তারা স্বামী মহম্মদ সেলিম ও পরিবারের সদস্যরা মহিলার ওপর ভয়ংকর রকমের নির্যাতন চালিয়ে তার পায়ের ও হাতের পিটিয়ে হাড় ভেঙে ফেলা হয়েছে। ভয়ংকর ভাবে যৌনাঙ্গে রড ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে মহিলার।পরিবারের কাজলের দিদির বয়ান সোমবার সন্ধ্যা ছয়টা নাগাদ এক এম্বুলেন্স চালক তার মোবাইলে ফোন করে জানান মেডিকেল থেকে কথা বলেছেন তিনি।এক মহিলাকে ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় নিয়ে আসা হয়েছে মেডিকেলে। অবস্থা ভালো নয়। তার কাছে থাকা দুটি মোবাইল থেকে কল লগে থাকা শেষ নম্বরটি দেখে ফোন করেছেন তিনি। এম্বুলেন্স করে উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে নিয়ে এসেছেন। তার ভাড়াটা যদি মিটিয়ে দেন। এরপরই পরিবারের সদস্যরা মেডিকেলে যান। এরপরই সেখান থেকে প্রথমে প্রধানগর থানা এলাকার নার্সিংহোম ও পরে সেখান থেকে মাটিগাড়ার বেসরকারি হাসপাতালে স্তানান্তরিত করা হয়। মাটিগাড়ার ওই বেসরকারি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এর তরফে জানা গিয়েছে দুর্ঘটনার বিষয় জানিয়ে ভর্তি করা হয়েছে মহিলাকে। মহিলার দুই পায়ের সব হাড় ভেঙে গিয়েছে। ডান হাত ভাঙা। যৌনাঙ্গের মূত্রনালীতে গভীর ক্ষত রয়েছে। গুরুতর জখম অবস্থায় রয়েছেন মহিলা। তবে মস্তিষ্কে কোনো চোট নেই। চেতনা রয়েছে মহিলার। তিনি পুলিশের সামনে বয়ানে দুর্ঘটনার কথা জানিয়েছেন। তবে যৌনাঙ্গে আঘাত থাকায় তাকে উন্নতর চিকিৎসার জন্য অন্যত্র স্তানান্তরের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ সাত আট বছর আগে দার্জিলিং মোড় রামকৃষ্ণ কলোনির বাসিন্দা মহম্মদ সেলিমের সঙ্গে সামাজিক মতে বিবাহ হয় কাজলের।বিয়ের পর থেকেই তুমুল অশান্তি ও মারধোর করতো মহিলাকে স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির সদস্যরা। দুই দফায় মামলাও হয়েছে। আলাদা থাকলেও সম্প্রতি কিছুদিন ধরে আবার একসঙ্গে সংসার করছিল তারা। তাদের অভিযোগ স্বামী মহম্মদ সেলিম ওরফে ও তার মা দুই বোন সোনিয়া ও নরসীমা কাজলকে খুন করার উদ্দেশ্যে চক্রান্ত করে এই ঘটনা ঘটিয়েছে। মাটিগাঁড়া থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। পুলিশের তরফে জানানো হয় যদিও কলকাতার মহিলাকে চিকিৎসা জন্য স্তানান্তরের প্রস্তুতি চলছে। তদন্ত শুরু করা হয়েছে। যেহেতু মহিলার গোপনাঙ্গে চোট রয়েছে তাই মহিলার সঙ্গে জোরপূর্বক কুকর্ম করা হয়েছিল কিনা তাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ। কারো ভয়ে সে কথা গোপন রেখে বয়ান পেশ করছে কিনা মহিলা তাও নিশ্চিত করবে পুলিশ।