বজরঙ্গী ভাইজান হয়ে নাবালককে ঘরে ফেরালো বিএসএফ। তবে আন্তর্জাতিক সীমান্ত নিরাপত্তা ইস্যুতে কাঠগড়ায় দুই দেশের সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনীর ভূমিকা! মিতালি এক্সপ্রেসের কাপলিংয়ে চেপে তন্দ্রাচ্ছন্ন অবস্থায় বাংলাদেশ থেকে বিনা অনুমোদনে ভারতে প্রবেশ নাবালকের। আট ঘণ্টা ভারতে কাটিয়ে দেশে ফিরলো নাবালক
শিলিগুড়ি।বজরঙ্গী ভাইজান হয়ে নাবালককে ঘরে ফেরালো বিএসএফ। তবু আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা ইস্যুতে কাঠগড়ায় সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনীর ভূমিকা। মিতালি এক্সপ্রেসের কাপলিংয়ে চেপে তন্দ্রাচ্ছন্ন অবস্থায় বাংলাদেশ থেকে বিনা অনুমোদনে ভারতে প্রবেশ নাবালকের। আট ঘণ্টা ভারতে কাটিয়ে দেশে ফিরলো নাবালক। বলি আলোচ্য সিনেমা বজরঙ্গি ভাইজান দাগ কেটেছিল সিনেমা প্রেমীদের মনে। পাক নাবালিকাকে ঘরে ফেরানোর গল্প গেঁথে রয়েছে প্রতি সিনে প্রেমীর মননে। আর বাস্তবে? মঙ্গলবার ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত শহর হলদিবাড়ি সাক্ষী হলো এমন এক ঘটনার। এপার বাংলার সঙ্গে ওপারের আন্তর্জাতিক সেতু বন্ধনের ভারত বাংলাদেশ মিতালি এক্সপ্রেসের কাপলিংয়ে দুই দেশের সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনীর অলক্ষে হলদিবাড়ী স্টেশনে এসে পৌছায় এক নাবালক (নিরাপত্তার স্বার্থে নাবালকের নাম প্রকাশ করা হয়নি)। মিতালি এক্সপ্রেসের ট্রেনের কাপলিংয়ে তন্দ্রাছন্ন অবস্থায় রেল পুলিশের নজরে আসে এক নাবালক। বাংলাদেশের ঢাকা থেকে মিতালি এক্সপ্রেস ১৩১৩১ এদিন সকাল ৭.৫৮নাগাদ পৌঁছায় হলদিবাড়ি স্টেশনে। রেলে পুলিশ সূত্রের খবর মিতালি এক্সপ্রেসের দুটি কোচের মাঝের সংযুক্ত অংশে থাকা কাপলিংয়ের বাম্পারে এক নাবালক নজরে আসে আরপিএফের। ট্রেনের কাপলিংয়ে ঘুমিয়ে ছিল নাবালক। এরপরই আরপিএফ কর্মীরা নাবালককে আটক করে। রেল সূত্রের জানা গিয়েছে কোচ নাম্বার এনএফ ১৬৫১৫৮ এর কাপলিংয়ে ওই নাবালক নজরে আসে রেল পুলিশের। নাবালককের সঙ্গে কোনো রকম পরিচয় পত্র ছিল না। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে নাবালক রেলপুলিশকে কোনো জবাব না দেওয়ায় জটিলতা বাড়ে। পরবর্তীতে বিএসএফের তরফে রেলকে জানানো হয় ওই নাবালক বাংলাদেশের কুম্মিল্লার বাসিন্দা। অবৈধভাবে কোনোরকম অনুমোদন ছাড়াই মিতালি এক্সপ্রেস কাপলিংয়ে চেপে বিপদজনক ভাবে গোপনে এদেশে চলে এসেছে সে। বিষয়টি বুঝতে পেরেই রেল পুলিশ জিআরপির কাছে হস্তান্তর করে নাবালককে।রেলের উচ্চ পদস্থ চিফ এডমিনিস্ট্রেটিভ অফিসার জানান জিআরপির তরফে বিষয়টি জানানো হয় বিএসএফকে। একইসঙ্গে এনজেপি অভিবাসন কেন্দ্রকে জানানো হয়। জিআরপি থেকে যাবতীয় প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে ওই নাবালককে বিএসএফের হাতে তুলে দেওয়া হয়। বিএসএফ খালপাড়া টিওপিতে দীর্ঘ কয়েক ঘণ্টা নাবালককে জিজ্ঞাসাবাদ চালায়। স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয় তার। বিএসএফ জানতে পারে নিছক খেলার ছলেই চিলাহাটিতে ওই নাবালক ট্রেনের কাপিলঙে উঠে পড়ে সকলের অলক্ষে। একেবারে শিশু বয়স হওয়ার দরুন ট্রেনের কপিলঙে লুকিয়ে নিজ দেশ ছেড়ে সে যে অন্য দেশে এসে পড়েছে সেসব কিছুই বুঝতে উঠতে পারেনি। বিএএসএফ যাবতীয় রেকর্ড খতিয়ে ওই নাবালক কোনো রকম অপরাধ মূলক গতিবিধির সঙ্গে জড়িত নয় তা নিশ্চিত করে বাংলাদেশ সীমান্তে সুরক্ষা বাহিনী বিজিবি-র সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। বিজিবিও একই দাবি করে বিএসএফের কাছে। বিএসএফ নর্থ বেঙ্গল ফ্রন্টিয়ারের ডিআইজি আরআর শর্মা বলেন-বিকেল চারটে নাগাদ ফ্ল্যাগ মিটের মাধ্যমে প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের দৃষ্টান্ত বজায় রেখে বিজিবির ( সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনী) হাতে নাবালককে তুলে দেওয়া হয়। হলদিবাড়ি কাছে জিরো পয়েন্টে নাবালককে ফ্ল্যাগ মিটের মাধ্যমে বিজিবির হাতে তুলে দেওয়া হয়।
তিনি বলেন বহু ক্ষেত্রেই একেবারে নিছক ভুল করে সীমান্ত পেড়িয়ে মানুষেরা ঢুকে পড়ে সেখানে নিরীহ হলে মানবিকতার বিষয়টিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। এদিকে নাবালকের বয়স ঘিরে একটা জট রয়েছে রেলের তরফে উচ্চপদস্থ আধিকারিকেরা জানিয়েছেন ওই নাবালকের বয়স ১৩ বছর, আবার বিএসএফের তরফে বলা হয়েছে বাংলাদেশ নিবাসী ওই নাবালকের বয়স ৯বছর। এদিকে নাবালককে দেশে ফেরানো হলেও আন্তরাষ্ট্র এই ট্রেন যোগাযোগের নিরাপত্তা ঘিরে প্রশ্ন উঠছে।
একসঙ্গে কাঠগড়ায় উঠছে রেল বিএসএফ ও বিজেবির ভূমিকা। উচ্চ পদস্থ রেল কর্তারা জানাচ্ছেন বাংলাদেশের শেষ সীমান্ত স্টেশন চিলাহাটি পেড়িয়ে হলদিবাড়ীর কাছে জিরো পয়েন্টে বিএসএফ বিজিবির কাছ থেকে ট্রেনের নিরাপত্তার দায়িত্ব বুঝে নেয়। সেখানে বিএসএফের ওপর ট্রেনটি ভালো ভাবে দেখে দায়িত্ব বুঝে নেওয়ার নির্দেশ রয়েছে। বিএসএফ নিরাপত্তার নিশ্চিত করেই রেল পুলিশকে হস্তান্তর করবে।তাহলে সেখানে হলদিবাড়ির কাছে ভারত বাংলাদেশ গেটে বিএসএফের মিতালি এক্সপ্রেসের নিরাপত্তাজনিত বিষয় যাচাইয়ের সময়তে ওই নাবালককে নজরে পড়ার কথা। কিন্তু তা হয়নি। হলদিবাড়ী স্টেশনে ট্রেন পৌঁছানোর পর রেল পুলিশের নজরে আসে প্রথম ওই নাবালক। আগামীতে বিএসএফকে সক্রিয়তা বৃদ্ধির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে বিএসএফের নর্থ বেঙ্গল ফ্রন্টিয়ারের ডিজি- আবার বিজিবির( বাংলাদেশ সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনী) দিকে আঙ্গুল তুলছেন।
বিএসএফ উচ্চ পদস্থ অধিকর্তার বক্তব্য মিতালী এক্সপ্রেস স্টেশনে পৌঁছতেই বিএসএফের তরফে যাত্রী গণনা হয়। সে সময়তেই খটকা বাধে। ট্রেনের যাত্রী তালিকা অনুযায়ী ৮২ জন হলেও গননায় দেখা যায় ১জন যাত্রী অতিরিক্ত। কিছুতেই সে হিসেব মিলছে না এরপরই পরিষ্কার হয় বিষয়টি। আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা কতটা সুনিশ্চিত? তার জবাবে বিএসএফ নর্থ বেঙ্গল ফ্রন্টিয়ারের ডিজি ফোনে বলেন আমি নোডাল অফিসারকে নির্দেশ দিয়েছি বিজিবিকে আরও সক্রিয়তা পরোখ করতে হবে। ছেলেটি নিছক নাবালক ও নিরীহ তবে এভাবে চললে অপরাধ পরিকল্পনা নিয়েও যে কেউ ট্রেনে চেপে অনায়াসে বেইআইনিভাবে ঢুকে পড়বে। বিষয়টি ভারতীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে জানানো হয়েছে।বজরঙ্গী ভাইজান হয়ে নাবালককে ঘরে ফেরালো বিএসএফ। তবু আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা ইস্যুতে কাঠগড়ায় সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনীর ভূমিকা। মিতালি এক্সপ্রেসের কাপলিংয়ে চেপে তন্দ্রাচ্ছন্ন অবস্থায় বাংলাদেশ থেকে বিনা অনুমোদনে ভারতে প্রবেশ নাবালকের। আট ঘণ্টা ভারতে কাটিয়ে দেশে ফিরলো নাবালক।
শিলিগুড়ি।বজরঙ্গী ভাইজান হয়ে নাবালককে ঘরে ফেরালো বিএসএফ। তবু আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা ইস্যুতে কাঠগড়ায় সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনীর ভূমিকা। মিতালি এক্সপ্রেসের কাপলিংয়ে চেপে তন্দ্রাচ্ছন্ন অবস্থায় বাংলাদেশ থেকে বিনা অনুমোদনে ভারতে প্রবেশ নাবালকের। আট ঘণ্টা ভারতে কাটিয়ে দেশে ফিরলো নাবালক। বলি আলোচ্য সিনেমা বজরঙ্গি ভাইজান দাগ কেটেছিল সিনেমা প্রেমীদের মনে। পাক নাবালিকাকে ঘরে ফেরানোর গল্প গেঁথে রয়েছে প্রতি সিনে প্রেমীর মননে। আর বাস্তবে? মঙ্গলবার ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত শহর হলদিবাড়ি সাক্ষী হলো এমন এক ঘটনার। এপার বাংলার সঙ্গে ওপারের আন্তর্জাতিক সেতু বন্ধনের ভারত বাংলাদেশ মিতালি এক্সপ্রেসের কাপলিংয়ে দুই দেশের সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনীর অলক্ষে হলদিবাড়ী স্টেশনে এসে পৌছায় এক নাবালক (নিরাপত্তার স্বার্থে নাবালকের নাম প্রকাশ করা হয়নি)। মিতালি এক্সপ্রেসের ট্রেনের কাপলিংয়ে তন্দ্রাছন্ন অবস্থায় রেল পুলিশের নজরে আসে এক নাবালক। বাংলাদেশের ঢাকা থেকে মিতালি এক্সপ্রেস ১৩১৩১ এদিন সকাল ৭.৫৮নাগাদ পৌঁছায় হলদিবাড়ি স্টেশনে। রেলে পুলিশ সূত্রের খবর মিতালি এক্সপ্রেসের দুটি কোচের মাঝের সংযুক্ত অংশে থাকা কাপলিংয়ের বাম্পারে এক নাবালক নজরে আসে আরপিএফের। ট্রেনের কাপলিংয়ে ঘুমিয়ে ছিল নাবালক। এরপরই আরপিএফ কর্মীরা নাবালককে আটক করে। রেল সূত্রের জানা গিয়েছে কোচ নাম্বার এনএফ ১৬৫১৫৮ এর কাপলিংয়ে ওই নাবালক নজরে আসে রেল পুলিশের। নাবালককের সঙ্গে কোনো রকম পরিচয় পত্র ছিল না। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে নাবালক রেলপুলিশকে কোনো জবাব না দেওয়ায় জটিলতা বাড়ে। পরবর্তীতে বিএসএফের তরফে রেলকে জানানো হয় ওই নাবালক বাংলাদেশের কুম্মিল্লার বাসিন্দা। অবৈধভাবে কোনোরকম অনুমোদন ছাড়াই মিতালি এক্সপ্রেস কাপলিংয়ে চেপে বিপদজনক ভাবে গোপনে এদেশে চলে এসেছে সে। বিষয়টি বুঝতে পেরেই রেল পুলিশ জিআরপির কাছে হস্তান্তর করে নাবালককে।রেলের উচ্চ পদস্থ চিফ এডমিনিস্ট্রেটিভ অফিসার জানান জিআরপির তরফে বিষয়টি জানানো হয় বিএসএফকে। একইসঙ্গে অভিবাসন কেন্দ্রকে জানানো হয়।
জিআরপি থেকে যাবতীয় প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে ওই নাবালককে বিএসএফের হাতে তুলে দেওয়া হয়। বিএসএফ দীর্ঘ কয়েক ঘণ্টা নাবালককে জিজ্ঞাসাবাদ চালায়। স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয় তার। বিএসএফ জানতে পারে নিছক খেলার ছলেই চিলাহাটিতে ওই নাবালক ট্রেনের কাপিলঙে চড়ে বসে। একেবারে শিশু বয়সের হওয়ার দরুন ট্রেনের কপিলঙে লুকিয়ে নিজ দেশ ছেড়ে সে যে অন্য দেশে এসে পড়েছে সেসব কিছুই বুঝতে উঠতে পারেনি। বিএএসএফ যাবতীয় রেকর্ড খতিয়ে ওই নাবালক কোনো রকম অপরাধ মূলক গতিবিধির সঙ্গে জড়িত নয় তা নিশ্চিত করে বাংলাদেশ সীমান্তে সুরক্ষা বাহিনী বিজিবির সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। বিজিবিও একই দাবি করে বিএসএফের কাছে। বিএসএফ নর্থ বেঙ্গল ফ্রন্টিয়ারের ডিআইজি আরআর শর্মা বলেন-বিকেল চারটে নাগাদ ফ্ল্যাগ মিটের মাধ্যমে প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের দৃষ্টান্ত বজায় রেখে বিজিবির ( সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনী) হাতে নাবালককে তুলে দেওয়া হয়। তিনি বলেন বহু ক্ষেত্রেই একেবারে নিছক ভুল করে সীমান্ত পেড়িয়ে মানুষেরা ঢুকে পড়ে সেখানে নিরীহ হলে মানবিকতাকেও প্রাধান্য দেওয়া হয়। এদিকে নাবালকের বয়স ঘিরে একটা জট রয়েছে, রেলের তরফে উচ্চপদস্থ আধিকারিকেরা জানিয়েছেন ওই নাবালকের বয়স ১৩ বছর। আবার বিএসএফের তরফে বলা হয়েছে বাংলাদেশ নিবাসী ওই নাবালক ৯বছর বয়সী। এদিন সকাল আটটা সাত নাগাদ হলদিবাড়ী থেকে মিতালি এনজেপির উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেয়।এদিকে নাবালককে দেশে ফেরানো হলেও আন্তরাষ্ট্র এই ট্রেন যোগাযোগের নিরাপত্তা ঘিরে প্রশ্ন উঠছে।একসঙ্গে কাঠগড়ায় উঠছে রেল, বিএসএফ ও বিজিবি-র ভূমিকা। উচ্চ পদস্থ রেল কর্তারা জানাচ্ছেন বাংলাদেশের শেষ সীমান্ত স্টেশন চিলাহাটি পেড়িয়ে হলদিবাড়ীর কাছে জিরো পয়েন্টে বিএসএফ বিজিবির কাছ থেকে ট্রেনের নিরাপত্তার দায়িত্ব বুঝে নেয়। সেখানে বিএসএফের ওপর ট্রেনটি ভালো ভাবে দেখে দায়িত্ব বুঝে নেওয়ার নির্দেশ রয়েছে। বিএসএফ নিরাপত্তার নিশ্চিত করেই রেল পুলিশকে হস্তান্তর করবে।তাহলে সেখানে হলদিবাড়ির কাছে ভারত বাংলাদেশ গেটে বিএসএফের মিতালি এক্সপ্রেসের নিরাপত্তাজনিত বিষয় যাচাইয়ের সময়তে ওই নাবালককে নজরে পড়ার কথা। কিন্তু তা হয়নি। হলদিবাড়ী স্টেশনে ট্রেন পৌঁছানোর পর রেল পুলিশের নজরে আসে প্রথম ওই নাবালক। আগামীতে বিএসএফকে সক্রিয়তা বৃদ্ধির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে বিএসএফের নর্থ বেঙ্গল ফ্রন্টিয়ারের ডিআইজি- আবার বিজিবির( বাংলাদেশ সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনী) দিকে আঙ্গুল তুলছেন। বিএসএফ উচ্চ পদস্থ অধিকর্তার বক্তব্য মিতালী এক্সপ্রেস স্টেশনে পৌঁছতেই বিএসএফের তরফে যাত্রী গণনা হয়। সে সময়তেই খটকা বাধে। ট্রেনের যাত্রী তালিকা অনুযায়ী ৮২ জন হলেও গননায় দেখা যায় ১জন যাত্রী অতিরিক্ত। কিছুতেই সে হিসেব মিলছে না এরপরই পরিষ্কার হয় বিষয়টি। আন্তর্জাতিক সীমান্ত নিরাপত্তা কতটা সুনিশ্চিত?এই ঘটনায় কিন্তু বড় প্রশ্ন চিহ্নের মুখে দাঁড়িয়েছে এই রেল যোগাযোগকে কেন্দ্র করে সীমান্ত সুরক্ষা। যদি কোনো ভাবে ছেলেটি ট্রেন থেকে নেমে অন্যত্র চলে যেত তাহলে তাকে চিহ্নিতকরনে সমস্যায় পড়তে হতো। তার জবাবে বিএসএফ নর্থ বেঙ্গল ফ্রন্টিয়ারের ডিআইজি ফোনে বলেন আমি নোডাল অফিসারকে নির্দেশ দিয়েছি বিজিবিকে আরও সক্রিয়তা পরোখ করতে হবে। ছেলেটি নিছক নাবালক ও নিরীহ তবে এভাবে চললে অপরাধ পরিকল্পনা নিয়েও যে কেউ ট্রেনে চেপে অনায়াসে বেইআইনিভাবে ঢুকে পড়বে। বিষয়টি ভারতীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে জানানো হয়েছে।